Pages

Wednesday, 28 December 2016

Exploring Saraswati River



Purono Kolkata r Golpo successfully completed the journey of exploring Saraswati River from Tribeni to Sankrail...with the students of BRSN college..It was really thrilling to trace this legendary river through which chinese,Greeks,Portuguese, Danish,French,Dutch and English sailors sailed once...









--Swarnali Chattopadhya

Sare-74..........Then and Now

Sare-74 a movie got released back in the year 1953 casting some master class actors of those days....Tulsi Chakraborty, Molina Debi, Uttam Kumar, Suchitra Sen, Bhanu Bandyopadhyay, Jahar Ray, Haridhan Babu and many others.
Now let's analyze Sare-74 then and now.




Tulsi Chakraborty a boy's hostel owner stays the whole week in Kolkata to manage his hostel and renowned as Dadu/Rajani Babu there....Every weekend he returns back home to meet his family... His wife Molina Debi and his 7 kids along with a new born younger one....His wife a typical homemaker spends her time managing the household and the children....There was an ultimate love bonding within the couple but felt jittery to bring it out in consideration to the age factor......But the wife often suspected the husband of a love affair in Kolkata....Even she reaches her husband's Kolkata Hostel to investigate what was actual case but there was a happy ending to the relationship getting everything settled well and the ultimate love which was covered due to age factor was finally reborn.......The moral of the story is when there is the love existent plss bring it out without hesitation....Age is immaterial here...Else there is a chance that the relationship might get badly tanked.
Next case......In a boy's hostel ultimately a relative of the Hostel Owner comes to stay i.e. Gurudas Bandyopadhyay who was in problem to arrange a roof above his family...... He had a young lady-Suchitra Sen.......Since this was a boy's hostel the young boys tried to find out ways of intimacy and friendship with a young girl.....Now entered Rampriti....The character played by none other than Uttam Kumar who was the Hostel Secretary elected by the boys was dead against a young girl staying in the Boy's Hostel and maintained an extreme rough relationship with the Girl and her family but at the end of the day the love bell rang in the heart of both the young boy and the girl......Ultimately they got married  and stayed happily....... The moral of the story is the more you quarrel the more you know each other and the love bonding increases and becomes intangible.
Next case.....Bhanu Bandyopadhyay and Jahar Ray who were also the Hostel members initially fell in love with Suchitra Sen and wanted to increase their intimacy but when they identified the probable love bell ringing in both Uttam Kumar and Suchitra Sen's hearts they adopted spying behind the boy and the girl engaging themselves into spicy gossips about the couple along with the other hostel members....... But at they end of the day they only initiated and urged the marriage of the lovers tying them into one knot along with the valued support of the hostel owner.......Moral of the story is if you are a true friend in spite of all the hurt feelings you posses for your friend which involves you into anti-friendship activities but at the end of the day you will be the only one who will prove your true friendship.... Friendship is immortal.
Hence Sare-74 (1953) is still cherished by 18-80 age group till date and it successfully reveals it's comic romanticism.

--Saptarshi Chatterjee

Tuesday, 27 December 2016

Telebhajar Tarja 2

Then there was Natobar. No, he was not associated with any Natyo Company but he was an artist, doubtless.
His artistry made people laugh and cry,eagerly and impatiently wait for the next episode. His artistic creations were golden in colour, very crisp from outside and melt-in-the-mouth from inside, heavenly in taste- Daalbora. How he made the daalboras so delicious is a question that no one could answer. I have eaten daalbora from other places but none could manage to come close to his creation.

By profession, he was a coal supplier. Yes, it was that time when cooking gas was not common in all households, he was their messiah. Through-out the day he would supply coal to households, black with soot from carrying the sacks and a man completely dejected and unhappy with life. Well, thats what his facial expression told us.

In the evening, after a bath, a different "terrikata" Natobar will sit on the footpath, singing romantic songs like "hey chancharo ashinto" in his native Oriya and serve the world the amrita called daalbora.

He was also great mime and a gifted ventriloquist. The local school would often stop him on his way to work. He would throw down the sack,run in and elate us with his expertise My first introduction to Charlie Chaplin was through Natobar in my Sunday prep school.He had learnt to copy him by watching free Sunday morning films that Movie theaters during those time ran. He did the shows with elan. His fees? A biri from the school clerk or a paan.

This man was thrown out of his job because he was growing old and too weak to carry the heavy sacks of coal. He died inside because he had thought he was free to give time to his makeshift shop but he was refused the space.

He left for his faraway village-dejected, crying, never to be heard of again. With him he took away those delectable "daalbora".

                                                                                                 --Debjani Dutta

Sunday, 25 December 2016

IFA Shield Wining Team, Mohun Bagan, Calcutta, 1911

আই এফ এ শিল্ড জিতে , মোহন বাগান, কলিকাতা, ১৯১১ 

Photgraph-1:: The players of the winning team were Hiralal Mukherjee; Bhuti Sukul, Sudhir Chatterjee, Manmohan Mukherjee, Rajen Sengupta, Nilmadhav Bhattacharya, Kanu Roy, Habul Sarkar, Abhilash Ghosh, Bijoydas Bhaduri, Shibdas Bhaduri (CAPTAIN).

Photograph-2:: The field settings for Mohunbagan in 1911 (Historical Evidences are bleak)

Photograph-3:: A summarized highlight of the 1911 IFA Shield.


--Saptarshi Chatterjee

Down the Memory Lanes....Heritage of Mohunbagan


Photo1: MB team after winning the IFA shield in the year 1947, just after independence.

Photo 2: Mohun Bagan turned 60 years in 1949. A glittering ceremony took place. Helsingborgs IF from Sweden was invited to play three friendly matches in Kolkata as part of the celebrations. Players of Mohun Bagan and Helsingborgs before the start of the match.

Photo 3: Some players of MB team after winning the Kolkata League in the year 1951. First time after the independence.

--Saptarshi Chatterjee

Thursday, 22 December 2016

আমার এলাকায় একটু ঘোরাফেরা

[12/22, 10:56] : উত্তর- মধ্য কোলকাতার তিন কিলোমিটার ব্যাসার্ধ ঘিরে একটি অঞ্চল, শিয়ালদা থেকে মানিকতলা, গড়পার থেকে গঙগাপাড়, উনবিংশ ও বিংশ শতকের সময়কালে একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বঙগসংস্কৃতির পীঠস্থান ছিল।
ভারত পথিক রাজা রামমোহন রায় গৃহনির্মাণ করেন ও সূচনা করেন ব্রাহ্ম আন্দোলনের এখান থেকেই, আজ যা কোলকাতা আরক্ষা বাহিনীর উপনগরপালের কার্যালয় ও আরক্ষা বিভাগের সংগ্রহালয়। একটু এগিয়ে বিদ্যাসাগর মশাই এর বাড়ি। খানিক পশ্চিমে এগিয়ে জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ী, যার কথা আলাদা করে বলার দরকার হয়না। একটু উত্তরেই জন্মভিটা স্বামী বিবেকানন্দের সিমুলিয়া পাড়ায়। কাছেই  নারীশিক্ষার পীঠস্থান বেথুন স্কুল।  এগোই পূর্বদিকে, আজকের আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র  রোড গত যুগে ছিল রেললাইন, চলত আবর্জনাবাহী গাড়ি ধাপার পথে। পরে কলিকাতার অন্যতম প্রধান পথ। দক্ষিণে এগিয়ে একপাশে বসু বিজ্ঞান মন্দির, আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু ও লেডি অবলা বসুর বাসভবন ও বিজ্ঞান চর্চা কেন্দ্র। অপর পাশে ব্রাহ্ম বালিকা শিক্ষালয়, বঙগকণ্যাদের আধুনিক শিক্ষাপদ্ধতিতে সর্বাত্মক উন্নতি করার লক্ষ্যে সে যুগের  প্রণম্য ব্রহ্মবিদগণ, শিবনাথ শাস্ত্রী, দুর্গামোহন দাশ, আনন্দমোহন বসু,  প্রমুখ প্রতিষ্ঠা করলেন স্কুল। গায়েগায়েই আছে রায়বাড়ি, বাংলার সংস্কৃতিতে ঠাকুর পরিবারের পরেই যাঁদের নাম, এক এক সদস্য এক এক দিকের দিকপাল। সাহিত্যে  উপেন্দ্রকিশোর, সুবিনয়, সুকুমার, সুখলতা, পুণ্যলতা, লীলা; বিজ্ঞান সাহিত্যে প্রমদারঞ্জন; ক্রিকেটে কুলদারঞ্জন, গণেশ ও কার্তিক বোস; মুদ্রণশৈলী, বাণিজ্যে ও বিজ্ঞাপনে পথিকৃৎ, চলচ্চিত্র শিল্পেও অমূল্য অবদান। পাশেই বাংলার প্রথম মূক-বধির বিদ্যালয়। দু'পা এগোলেই ফেডারেশন হল বা মিলন মন্দির, এখানেই কবিগুরু ডাক দিয়েছিলেন বঙগভঙগ বিরোধী আন্দোলনের ১৯০৫  এ, "বাংলার মাটি বাংলার জল....... " স্বকন্ঠে  গেয়ে। লেডীস পার্ক, যা আজ সাধনা সরকার উদ্যান, এক সময় নাম ছিল গ্রীয়ার পার্ক, বাঙালীর জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রথম পাদে কংগ্রেসের তথা জাতীয় পতাকা উত্তোলিত হয় এখানেই। ফুটবল ও হকি খেলার জন্যও বিখ্যাত ছিল এই মাঠ। উল্টোদিকেই বিজ্ঞান কলেজ। স্যর আশুতোষের আহ্বানে সাড়া দিয়ে এলাকার ভূস্বামীরা দান করেছিলেন জায়গা, রাসবিহারী ঘোষ ও তারকনাথ পালিত তাঁদের অবদানের জন্য  থাকবেন চিরস্মরণীয়। বাঙালীর বিজ্ঞান শিক্ষার প্রসারে যুগ যুগ ধরে বহন করছে আলোকবর্তিকা। বিজ্ঞান সাধক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় রসায়ণে গবেষণা করেছেন, শিষ্য তৈরী করেছেন, কাটিয়েছেন তপস্বীর জীবন এখানেই। মেঘনাদ সাহার গবেষণাও এখানেই। বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানমনস্বীদের পদধূলিতে ঋদ্ধ এই কলেজ।  গড়পারে বেশ কিছুকাল বাস করে গেছেন কাজী নজরুল ইসলাম। নিকটেই রাজাবাজারের এক বাড়িতে কিছুদিন কাটান শ্রীমা সারদা। ঝামাপুকুরে ছিল দাদা রামকুমার চট্টোপাধ্যায়ের টোল, সেখানেই আসেন গদাধর, বাঙালীর প্রাণের ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ।
এই চৌহদ্দীতেই আছে, কেশব চন্দ্র সেনের বাসভবন যা আজ ভিক্টোরিয়া কলেজ, মৌলালীতে ইয়ং বেঙগলের ঋত্বিক হেনরী লুই ডিরোজিওর ভবন, যা আজ ঋত্বিক ক্লিনিক। সংস্কৃত কলেজ, হিন্দু কলেজ (আজকের হিন্দু স্কুল), হেয়ার স্কুল এখানেই। কলেজ স্কোয়ারের দক্ষিণ পাশে ডেভিড হেয়ার সমাধিস্থ হন।
প্রেসিডেন্সী  কলেজও। স্বাধীনতার আগের বেঙগল মেডিকেল স্কুল, শিয়ালদহের কাছে, আজ সেটি ক.রা.বী.  হাসপাতাল।ঐতিহাসিক কোলকাতা মেডিকেল কলেজ কাছেই। মেডিকেল কলেজের উল্টোদিকের গলিতে বাস করতেন বংকিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। পাশের গলিটিও স্মরণীয়; বাঙালী শিক্ষার্থী চিকিত্সকরা মধুসূদন গুপ্তের দেখানো পথে ওখানে করতেন শবব্যাবচ্ছেদ,বেরোলেন সংস্কারের গন্ডী  ভেঙে।
আরো কত ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন ছড়িয়ে আছে এই এলাকার পথে পথে, গলিতে গলিতে, যা তাত্ক্ষনিক স্মৃতিতে আসলোনা।
[12/22, 11:00] : আমার কালকের লেখাটায় যথেষ্ট  অসম্পূর্ণতা ছিল। তার অনেকটা ভরিয়ে দিয়েছেন গৌতমবাবু। মনে পড়ে গেল বাঙালীর শরীরচর্চায় সেই সময়কার সাফল্য। স্বদেশী আন্দোলনের আংগিকে, অনুশীলন সমিতির একটি অংগ ছিল পার্শীবাগানে, এখনকার বিদ্যাসাগর স্ট্রিটে, পুলিন বিহারী দাসের আখড়া, যেখানে তরুন দল গোপনে শিখত লাঠিখেলা, ছোরাখেলা, তরোয়াল খেলা। পালোয়ান গোবর গোহর পাড়া এখানেই, গোয়াবাগানে।  ব্যায়ামাচার্য বিষ্ণু চরণ ঘোষের আখড়া ও আয়রন ম্যান নীলমণি দাশের বাড়ি সুকিয়া স্ট্রিটে।
[12/22, 11:02] : এই অঞ্চলে পার্শীবাগান ছিল একটি বর্ধিষ্ণু পাড়া, যা আজ নানা নামে বিভক্ত হয়ে গিয়েছে। তার একটির নামকরণ হয়েছে বিখ্যাত সংস্কৃতজ্ঞ পন্ডিত গিরীশ চন্দ্র বিদ্যারত্নের নামে। তিনি ছিলেন আদতে রাজপুরের মানুষ। বিদ্যাসাগর মশাইয়ের ঘনিষ্ঠ সুহৃদ ও সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ। প্রতিদিন পায়ে হেঁটে আসতেন কলিকাতায়। পরে পরিণত বয়সে গৃহনির্মাণ করেন। তাঁর ছেলে হরিশচন্দ্র কবিরত্নও ছিলেন পিতৃপদানুুসারী। গিরিশ বিদ্যারত্নের প্রতিষ্ঠিত প্রেস বা সংস্কৃত মুদ্রাযন্ত্রের নামডাক ছিল। সেই বাড়ি আজ পুণ্যস্থান কারণ শ্রীমা সারদা দেবী কিছুদিন বাস করে যান ওখানকার কর্মচারী তাঁর এক ভাইয়ের কাছে। পাশের গলিটি আজ পার্শীবাগান লেন - গলির মুখে একদিকে বিজ্ঞান কলেজ, অন্যপাশে বসু বিজ্ঞান   মন্দির। এই গলির জায়গায় বাস করতেন বিদ্যোতসাহী  ভূস্বামী রাসবিহারী ঘোষ। স্যার আশুতোষের অনুপ্রেরণায় নিজের বিরাট জমি তিনি দান করেন বিজ্ঞান কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য। তাই রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের ক্যাম্পাসের নাম রাসবিহারী প্রাংগন। আর একটি পরিবার ছিলেন এই গলির বাসিন্দা।  বাংলা শিক্ষা সংস্কৃতি জগতের দুই ঊজ্জ্বল নক্ষত্র   গিরিন্দ্রশেখর বসু, সুবিখ্যাত ভারতীয় মনোবিজ্ঞানী ও মনোরোগচিকিত্সাবিদ এবং তাঁর ভাই রাজশেখর বসু, পরশুরাম নামে যিনি বাংলা সাহিত্যের একজন দিশারী।
[12/22, 11:03] : ধর্ম আন্দোলনেও এই এলাকা  ছিল পথিকৃৎ। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠা হয় কর্ণওয়ালিশ স্ট্রিটে, আজকের বিধান সরণিতে। ব্রাহ্ম আন্দোলনের ঋত্বিকরা ঋদ্ধ করেছেন আমাদের এই অঞ্চল। পরবর্তীকালে  দ্বন্দ্বদীর্ণ ব্রাহ্মসমাজ কেশব সেনের নেতৃত্বে যুবদলকে নিয়ে তৈরী করল নববিধান। তত্কালীন ঝামাপুকুর পাড়ায়, এখনকার আমহার্সট স্ট্রিটে। বিষ্ণুচরণ ঘোষের সহোদর যোগানন্দ আমেরিকায় গিয়ে  প্রতিষ্ঠা করলেন যোগদা মিশন, ভারতীয় হঠযোগ ও হরিভক্তি পা রাখলো বিশ্বের দরবারে।
[12/22, 11:04] : আবার এলাম আসরে। এবার বলি ক'জন চিকিৎসকের কথা। বিশিষ্ট ব্রাহ্ম শিক্ষাবিদ ও সমাজ সংস্কারক দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যায়ের দ্বিতীয়া পত্নী, কাদম্বিনী, ব্যক্তিজীবনে উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর শাশুড়ী ও সুকুমারের অতি প্রিয় দিদিমা; কলিকাতা মেডিকেল কলেজে নিজ যোগ্যতায় ভর্তি হন, কিন্তু ফাইনালে বাঙালী, তার ওপর মহিলা হওয়ার অপরাধে সাহেব পরীক্ষক কিছুতেই পাশ করালেন না। শেষে নিজেদের চেষ্টায় বিলেত থেকে দুটি ডিগ্রী অর্জন করে দেশে ফিরলেন প্রথম ভারতীয় মহিলা ডাক্তার হয়ে। দায়িত্ব নিলেন তত্কালীন লেডী ডাফরিন হাসপাতালের। সেযুগে জুড়িগাড়ি চেপে উচ্চ ভিজিটে রোগী দেখতে যেতেন।  রাজাবাজার বিজ্ঞান কলেজের উল্টোদিকে ডা. এম. এন. চ্যাটার্জী মেমোরিয়াল আই হসপিটাল। মন্মথ নাথ চট্টোপাধ্যায় প্রথম ভারতীয় চক্ষুশল্যবিদ। নিজের প্রাসাদোপম বসতবাড়িটি জনকল্যাণে উত্সর্গ করে যান। পরবর্তীযুগে খ্যাতকীর্তি ডা. বিধান চন্দ্র রায় ও ডা. নারায়ণ চন্দ্র রায় ছিলেন এই অঞ্চলেরই মানুষ।
[12/22, 11:05] : জোড়াসাঁকো অঞ্চলের আর একটি উল্লেখযোগ্য ও দর্শনীয় জায়গা হল রাজা রাজেন্দ্র মল্লিকের বাড়ি মার্বেল প্যালেস। বাড়ি না বলে বলা উচিৎ প্রাসাদ। সুবিশাল চৌহদ্দির ভিতরে ঢুকলে মনে হবে কোন রাজার প্রাসাদ। বাগান, ফোয়ারা মার্বেলে মোড়া অট্টালিকা। জায়গায় জায়গায় ইউরোপীয় স্টাইলে শ্বেতপাথরের সুদৃশ্য মূর্তি। ভেতরে চিত্রকলা সংগ্রহ। এবাড়ির বিশেষত্ব ছিল ব্যক্তি সংগ্রহের চিড়িয়াখানা। ছোটবেলায় আমার সৌভাগ্য হয়েছিল ঐ চিড়িয়াখানা দেখার। কি না ছিল সেখানে! অসাধারণ পাখীর সংগ্রহ, কত রকমের ম্যাকাও। হরিন, এমনকি দুটো দুষ্টু শিম্পাঞ্জীও ছিল। জানিনা চল্লিশ বছর পরে মার্বেল প্যালেস কি অবস্থায় আছে। সবাই মিলে একবার ঘুরে এলে হয়না?
[12/22, 11:07] : উত্তর- মধ্য কোলকাতার আরেকটি উল্লেখযোগ্য এলাকা চোরবাগান, বর্তমানে মুক্তারামবাবু স্ট্রিট, রাম মন্দির ও ততসংলগ্ন অঞ্চল। ঝামাপুকুরের পশ্চিমে, মেছুয়াবাজারের উত্তরে ওজোড়াসাঁকোর দক্ষিণ পাশে চোরবাগান -  কাঁসারীপাড়া এলাকা। উনবিংশ শতকের প্রতিপত্তিশালী প্রামানিক ও দাঁ বাড়ি এখানে, আজও ধুমধাম করে হেরিটেজ দুর্গাপুজো হয়। এখানেই এক মেসবাড়িতে থাকতেন সাহিত্যিক  শিব্রাম, শিবরাম চক্রবর্তী।
পূর্বপ্রান্তে ঠনঠনিয়া। বহু আগে গংগার অববাহিকার পার্শ্ববর্তী জায়গাটির নিকটেই ছিল শ্মশান,  ও চালাঘরে ছিল এক সন্ন্যাসী প্রতিষ্ঠিত কালীমূর্তি! গঙগা পরে সরে গেলেও মন্দির খানি থেকে যায়। পরে শ্রী শংকর ঘোষ নামে স্থানীয় বড়মানুষ নতুন করে পাকা মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন: ঠনঠনিয়ার কালীবাড়ি নামে যা আজ বিখ্যাত।
[12/22, 11:08] : এবার এগোই কলেজ স্ট্রিট ধরে  দক্ষিন মুখ ধরে। বাঁদিকে লাহাবাড়ি পেরিয়ে বেশ খানিক এগিয়ে প্রেসীডেন্সী  কলেজের উল্টোদিকের রাস্তায় কফি হাউস, স্বনামে সুপরিচিত। শোনা যায় এটিই ছিল কেশব চন্দ্র সেনের  কলুটোলার পৈত্ক বাসভবন।

--Somnath Chakravarti

Wednesday, 21 December 2016

The Tollygunge Club, Kolkata

The Tollygunge Club. Kolkata.
(Once the residence of Prince Ghulam Mohammed Shah, the 11th son of the Ruler of Mysore, Tipu Sultan.)

The Tollygunge Club was founded by a Scottish banker, William Dixon Cruickshank to provide facilities for games, sports and pastimes in the neighborhood of Kolkata, then called Calcutta, and to afford to its members all the usual privileges, advantages, conveniences and accommodation of a residential and Gymkhana Club.

The Clubhouse and surrounding areas carry a rich store of legends, anecdotes and memories and the Club has inherited a tradition of sports from its inception in 1895. Cruickshank partially leased and partially bought some of the property surrounding an 18th century Palladian garden house once used by its owner, Richard Johnson, an employee of the East India Company and subsequently by Prince Ghulam Mohammed Shah, the 11th son of the Ruler of Mysore, Tipu Sultan. The Club house is now over 220 years old.

(Source:: Reposting Balaji Ranganathan-Indica:: Reading History, Archeology and Historiography :: Tollygunge Club Home Page :: Wikipedia)

                                                                                                                         
--Saptarshi Chatterjee

Ananta Basudev Temple, Bansberia, Hoogly

Located just 48 km from Howrah, in Howrah-Bandel-Katwa line, there is a station called Bansberia in Hooghly district of West Bengal. Bansberia is a municipal town. The town’s importance is religious owing to its proximity to Tribeni, or the confluence of three rivers - Ganga, Jamuna and Saraswati. Bansberia is famous for two temples - Hanseswari Temple and Ananata Basudev Temple. Both of them are situated in the same temple complex. 

Ananta Basudev Temple was built by Rameswar Datta in 1679 A.D. Datta was an ardent follower of Vaishnavism. The presiding deity of the temple is Lord Krishna. Ananta Basudev Temple was built on typical ekaratna style of Bengal Temple Architecture. It has a curved cornice. The temple has a single pinnacle which is octagonal in shape. The temple is rich in terracotta and is similar to the terracotta temples of Bishnupur. The terracotta panels of the temple not only depict figures of gods and goddesses, but also scenes from everyday life. It also portrays stories from Ramayana and Mahabharata. 
The great poet Rabindranath Tagore visited this temple and he was so much moved by its beauty asked Nandalal Bose who came here and took drawings of each and every terracotta pictures of the panels.
The trip to Bansberia remains incomplete without a visit to this temple.

--Kinjal Bose

Tribute to Prasanna Kumar Tagore

Prasanna Kumar Tagore
Born on 21st December 1801
Calcutta, Bengal, British India
Died on 30 th August 1886
Calcutta, Bengal, British India
Nationality Indian
Occupation Lawyer
Religion Hinduism
Prasanna Kumar Tagore
(Also spelt Prosunno Kumar Tagore, Prasanna Kumar Tagore)
(1801–1886)

Was son of Gopi Mohan Tagore, one of the founders of Hindu College. He belonged to the Pathuriaghata branch of the Tagore family and was one of the leaders of the conservative branch of Hindu society.
Early life
He was educated at home, in Sherborne's school and Hindu College, when it was established in 1817. With his knowledge of traditional smriti and western law, he started practicing law in the Dewani Adalat (civil court). Within a short period he was appointed the government lawyer, but left that job in 1850, to look after family property. When the Viceroy’s Council was formed in 1854, he joined as clerk-assistant. At that time he was respected as one of the rich Bengalis.
Achievements
Although he was founder-secretary of the conservative Gaudiya Samaj (1823), he had participated in Raja Rammohun Roy’s campaign for the abolition of sati. He was one of the original trustees (by the 1830 Trust deed of Brahmo Sabha) of the Brahmo Samaj. Derozio severely criticized the celebration of Durga Puja by Prasanna Coomar, who called himself a follower of the theistic Rammohan.
--------------------------------------------------------------------
In his threefold .capacity of lawyer, public man and author, Baboo Prosunno Coomar Tagore was the most conspicuous man of his day. He was the first native of India to be appointed to the Viceregal Legislative Council, and he was twice nominated a seat in the Bengal Council. His professional income at the bar is said to have averaged two lakhs of rupees a year. At his death it was found that he had left no less than six and a half lakhs of rupees by way of legacies and bequests for religious, charitable and educational purposes. The largest of these was the sum of three lakhs which forms the endowment of the Tagore Professorship of Law.
—Cotton, H.E.A
--------------------------------------------------------------------
He was actively associated with many organisations of the period. Along with Dwarkanath Tagore he was actively involved in setting up Landholders' Society and British Indian Association. He became president of the latter in 1867.
He played a leading role in the spread of education. The famous Tagore Law Professorship of Calcutta University was maintained from the interest earned from his donation. As the spokesman of the landholders, he opposed the Sepoy Mutiny in principle and the British government bestowed the title of CSI on him in 1866. His writings include An Appeal to Countrymen and Table of Succession according to Hindu Law of Bengal.
The first Bengali plays had been staged by the remarkable Russian scholar adventurer Gerasim Lebedev in 1796, but his pioneer efforts bore no fruit. Prasanna Coomar picked up the thread. In 1832, he built a makeshift auditorium in his house at Narkeldanga. Although only a few English plays were staged there, it was a new beginning that was followed up by others.
He opposed the activities of Christian missionaries all his life, but his son Gnanendramohan Tagore (1826-1890), a brilliant student, converted to Christianity in 1851 and later married Kamalmani, daughter of Rev Krishna Mohan Banerjee. He went to England and was professor of Hindu Law and Bengali in London. He was the first Indian barrister and returned to India to practice law.

--Saptarshi Chatterjee

Victoria Memorial Architecture & Interior

Sir William Emerson, President of the British Institute of Architects, designed and drew up the plan of this building, while the work of construction was entrusted to Messrs. Martin & Co. of Calcutta. Vincent Esch was assigned to supervise the construction.
The building is 184 ft high upto the base of the figure of Victory, which is another 16 ft high. The groups of figures above the north porch represent Motherhood, Prudence and Learning. Surrounding the main dome are figures of Art, Architecture, Justice, Charity etc.The Memorial is situated on a 64 acres of land with the building covering 338 ft by 228ft.
The total cost of construction of this monument amounting to one crore, and five lakhs of rupees (Rs.1,05,00,000/-) was entirely derived from their voluntary subscriptions. The Architect entrusted with the design was W. Emerson. A pupil of William Burges, Emerson had first visited India almost forty years before. His early works in the sub- continent included the famous Crawford Markets in Bombay (now Mumbai) in 1865 and the splendid but incomplete All Saints Cathedral in Allahabad (1869-1893). In these and some other early projects Emerson experimented with medieval Gothic styles, in the manner of his teachers. But the design of his other great work in Allahabad, Muir College in 1873, is more eclectic. Drawing on Venetian, Egyptian and Deccani sources, this was one of the first essays in the Indo-Saracenic Movement. Like the contemporary Senate House in Madras (now Chennai) by R. F. Chisholm, it is a colourful and extravagant building, combining forms from the Islamic architecture of various regions with a European structure. Moving from British India to the princely state of Bhavnagar in Gujrat, Emerson continued in a similar way with the Takhtsingji Hospital (1879 - 93) and the Palace (1894 - 95). Here at the request of his patron, he introduced forms from Hindu architecture, such as corbelled arches.

Now based in England and approaching sixty, Emerson was clearly going to need an assistant, to supervise the construction of the building on site. The man appointed for this role was Vincent J. Esch. A generation younger than Emerson, Esch had like him, gone out to India at the start of his career and in 1899 he was appointed Assistant Engineer in the Bengal Nagpur Railway, a job which gave him much practical experience in large-scale construction and costings. In the New Year of 1902, Emerson engaged him to prepare a sketch of his original design for the Victoria Memorial and anxious to avoid any involvement of the Public Works Department, urged the Viceroy to put him in charge of the plan's implementation. More cautious, perhaps, Curzon seems to have tested Esch out with a couple of minor commissions. He employed him to design a Circuit House, bombarding him with advice to adopt the "simple old Italian style". At the same time, Esch prepared designs for the temporary Exhibition Building for the Delhi Durbar of 1903. In this case, consistent with his general plans for the Durbar, Curzon required something in the Mughal style, and he was pleased to find Esch compliant.
Even so, the appointment was not immediate. Building operations on the Memorial were slow to get started, and had not properly begun by the time Curzon left India at the end of 1905. They were then subject to further delays as his successors had less enthusiasm for this inherited scheme, and lengthy tests had to be made on the foundations. Meanwhile, the real break in Esch's career came in 1907 when he won the competition to design the Bengal Club, a prestigious building on a conspicuous site on Chowringhee. At the same time, he was concluding his service with the Bengal-Nagpur Railway by designing their new head office at Garden Reach. These two projects won him a reputation for capable design and efficient management, and launched him in private practice. By the time the construction of the Memorial began in earnest, in 1910, Esch had established himself as Calcutta's leading architect. He was then formally appointed the project's Superintending Architect. Esch's major clients in Calcutta included the Allahabad Bank, the Royal Calcutta Turf Club, and Duncan Brothers. From 1914 to 1921, he was also employed by the Nizam of Hyderabad, in an extensive reconstruction of the Nizam's capital. Esch designed numerous large public buildings in Hyderabad, including the Railway Station, the High Court, the City High School, and the Osmania Hospital.
Like many others, too, he could not help comparing the Memorial with the Taj Mahal. There is a certain resemblance with , more than the details mentioned which, lends the building a pervasive Indian character. It arises, first, from the material. From the very start, even before he expressed his views on its style, Curzon insisted that the Memorial should be built of white marble, and in the event the stone was brought from the same quarries in Makrana, Rajasthan, that supplied Shah Jahan. There is also a correspondence in the forms: the great dome, clustered with four subsidiary, octagonal domed chattris, the high portals, the terrace, and the domed corner towers. There is even some correspondence in the function: like Shah Jahan, Curzon conceived the building as a memorial to an Empress and as a powerful visual statement. This linking of the Mughal and British periods is sustained by the collection of exhibits within; and it is typical of the self-presentation of the late Raj, of which Curzon's Delhi Durbar and the whole Indo-Saracenic movement are further examples. In this context, the echo of the Taj Mahal need not have been an effect deliberately sought by the architect; but it is evident that Emerson greatly admired the Mughal masterpiece - a youthful lecture on it which he delivered to the RIBA in 1870 was a sustained panegyric.

A less desired similarity with the Taj Mahal was the length of time it took to build. Following the conception and design in 1901, construction of the substructure began in 1904. The visiting Prince of Wales laid a foundation stone in 1906, but it was a further four years before work on the superstructure got under way. On January 4, 1912, the Prince - now King George V - returned to inspect progress. In the preceding month in Delhi the royal visitor had been crowned Emperor, and in his speech on that occasion, he had announced the transfer of the capital to Delhi. Curzon had not foreseen this move and he much lamented it; it left his sanctum of the Empire high and dry in a provincial city even before it was completed. The work continued, but it was not until December 28, 1921 that another Prince of Wales came formally to open it. On the same tour, the Prince visited Hyderabad, where he saw Esch's buildings all but finished; and he inspected progress on the buildings in New Delhi, which already promised to surpass the Memorial in grandeur. Curzon's project had been overtaken by events.
If the Memorial's impact was diminished by delay, it was still a splendid gesture. Emerson's design was much enhanced by the sympathetic ornaments added by others. Vincent Esch's major contribution was the redesign of the foundations on innovative principles for which he was renowned, but he also supervised the production of the allegorical sculpture groups over the entrances and designed the elegant bridge on the north side, and the gates to the gardens. The gardens themselves were laid out by Lord Redesdale and Sir David Prain; their spaciousness and restraint emphasize the building's majesty. In the central hall, scenes from the life of the Queen were painted by Frank Salisbury, and the marble statue of the young Queen is by Sir Thomas Brock. A more elderly Queen in bronze by Sir George Frampton, sits enthroned on Esch's bridge, between narrative panels by Sir Goscombe Jhon. In the paved quadrangles and elsewhere around the building, other statues were added to commemorate Hastings, Cornwallis, Clive, Wellesley, and Dalhousie.
The Queen may have enjoyed their company, but whether these statues delivered an impartial history lesson, as Curzon had intended, successive generations may judge for themselves. Curzon himself seemed to consider impartiality achieved by the exhibition within, but equally approved the unambiguous message of the external ornaments.
"Much might be said about the external sculptures, one of which on the north side depicts a lion's head with water flowing out of it and passing into four troughs representing the four great Indian rivers - the Ganges, the Krishna, the Indus and the Jumuna - thus symbolising the life-giving work of Britain in India."


                                                                                                                            --Saptarshi Chatterjee

Tuesday, 20 December 2016

Televajar Tarja

Human beings, by nature,are curious. So am I. That day, out of sheer boredom and keen curiosity, I sat down in front of the TV to watch a cookery show. This show, people tell me, gives out great recipes and the garnishing is awesome. So I sat down with a bowl full of Bengali staple favorite muri, to watch the programme and understand what the “hu ha” is about.
Recipe of the day was pretty  interesting-crisp eggplant fritters in exotic Indian spicy batter. Along with the main ingredients, you needed coriander and parsley leaves for garnishing. With the pleasantaries between the host and the cook over, we delved into the recipe. First the exotic batter,then the thinly sliced eggplants…by the time the host was announcing the first break, my handful of muri was waiting patiently to be put in my mouth because I was staring at the accompanying eggplant fritter in exotic batter I was already having beguni(species),telebhaja(genus).
Had my grandmother been alive,her reaction would have been “maron,mukhporar..beguni sekhache amake“. So I got up,seen enough of it and started thinking about this cottage industry of Bengal-telebhaja.
We Bengalis have a long history of enjoying telebhaja. Which king,queen or raibahadur started this, I am yet to find out but for us Bengalis, it is staple diet whether we suffer from acidity or not. If you have acidity, there is a simple remedy. No, ofcourse you cannot be expected to stop having telebhaja, just do not drink water immediately after having alur chop, phuluri etc.
I remember Ashwini dadu. If you are from Howrah and never heard of him, you are not worth a second glance, because we have already decided “oi je choturdike flat bari uthche aajkal…“with a smirk on our face. People from far and near used to come and taste the heavenly flavors of the alur chop, phuluri and beguni that he created. Yes, those were artistic creations. He would not talk to anyone while making them so no one disturbed him. The patience of the buyers during those times were legendary.
He only had one reservation. If you ever asked him “amish noy toh” your fate was sealed. He would refuse to serve you,not only that day,but ever again. Asking him that you actually raised a question on his integrity and the intention of all the old-world widows who were not allowed to have non-veg food. His was the only shop where they bought telebhaja from. It was because of his consideration for them that he did not open his mouth while making telebhaja-if something fell from his mouth into the batter…”eto hoye jabe je. Ma ra khete parben na go“,that was his concern.
His son could not maintain the standard after his death and the shop closed down.
Then there was Natobar, but lets keep it for later…
                                                                                                 --Debjani Dutta

Sutanutir sutokal


Before the British came the most powerful families in the region were Sheths and Basacks, the merchants of yarn and cloth market at Sutanuti. With the arrival of the British these families flourished with renewed vigour. Janardan Sheth was a trading agent of the British. Shobharam Basack (1690–1773) became a millionair.---egulo itihaser katha, wiki theke copy kora. tobe se Ram ba ajoddha na thakleo theke geche kichu sutokal sutanuti taar nam bachie rekheche ei ganjee karkhana gulor maddhome. ekhane ekhono suta o ganjeer than toiri hoi.than chole jai howra r ganjee factory te. kumartuli theke sovabazar porjonto gangar dhare venge pora bari gulo te prabesh korlei dekha jabe suto aar ganjee er than toirir maha joggo.etai gangar epare hosiery silper pithosthan.







--Sourangshu Gupta‎

Bangsabati/Banshberia/Banshbere

Bangsabati/Banshberia/Banshbere, no matter what we call it,is unique for one thing. The ruler of the area,one of the most important Rajamahashay in Bengal amongst many rajahs and maharajahs,lost most of his territories to the colonial aggression of adjoining states of Nadia and Burdwan even before he was born.Yet,instead of spending time and money to regain the land, he built a temple.

Yes, I am talking about Rajamahasay Nrisinghadev.His father, Rajamahasay Govindadev passed away in 1740 before he was born. The news that he died without leaving an heir spread like fire and with the sanction of the Nawab of Bengal,lands that belonged to him were annexed by the rulers of Nadia and Burdwan.Rajamahasay Nrisinghadev was born three months after his father's death but by that time it was too late to salvage anything.

He was born in the time intense turmoil- on one hand,political power was shifting from the Mughals to the British and on the other hand the brutal "Bargi" raids were beginning,something that still now is a part of the Bangla lullaby-"khoka ghumolo,para jurolo,bargi elo deshe". Then came the "mannwantar" that literally wiped half of the population. Rajamahashay had to wait for an appropriate time to start fighting his battle of regaining his lands by petitioning the new rulers-the British. But instead of wasting his time in lazy pursuits, he mastered Sanskrit,Persian,Arabic and even English.Thus,Lord Hastings,following the foot-steps of Lord Clive before him,commissioned Rajamahashay to prepare a map of Bengal.

Lord Cornwallis, who succeeded Hastings, introduced the Permanent Settlement Act and suggested that the Rajamahashay petitions in the Court of Directors in England to regain his land.The raja left for Kashi,amassed enough money to go to England.But his mindset had changed by that time.He had learnt Tantra,had started living life of an ascetic.He came back to Banshberia and started the construction of the Kali temple, named after his mother-the widow of Rajamahashay Govindadev- Rani Hangsheswari.

Unfortunately, he could not complete the construction as he passed away in 1802.Both his queens,as was the norm of the day,were supposed to accompany him to the funeral pyre as "Sati" but the younger queen Rani Shankari refused to end her life without completing her husband's dream.The temple was completed in 1814, at a cost of Rupees 5 lakhs.

The unique thing about the temple is that it clearly shows the Rajamahashay's leanings towards the tantric philosophy.The nine lotus towers are manifestations of "nadi"- Ira, Pingala, Susumna and so on.
The idol inside is made of neem wood and is blue in colour. I preferred not taking a photo.




--Debjani Datta

Tea stalls of Kolkata

Bengalis are well known for their ADDA, and when it’s come to adda we are not completed without “CHA”. From the teanage to old age adda and cha are our best buddies. From world war to Hitler, from football to wrestling, from Tulsi Chakroborty to Shah Rukh Khan all have been solved in these tea stalls of Kolkata. You go any place in Kolkata at any time of the day or night you will able to find a tea stall every corner. My this post is dedicated to all the tea stall of Kolkata and all the tea seller of this city of joy














--Sanjoy Bag

History of Vande Mataram

This Day in History (20-Dec-1876) – Bankinchrandra Chattopadhyay wrote “Vande Mataram”
Bankinchrandra Chattopadhyay  wrote many Bangali novels from 1865 to 1884, most famous novel being Anand Math (1880). Anand Math contained the song “Vande Mataram”, which was written in 20Dec-1876. Bankim Babu  passed away in 1894. 

In the 1896 convention of the Indian National Congress a full-unabridged version of Vande Mataram was sung. None other than the great personality-Rabindranath Tagore sang it.
Subhash Chandra Bose had adopted this song for his Indian National Army/Azaad Hind Fauj.
In 1937, the Congress leaders, owing to misconceptions from certain minorities, appointed a committee to interpret Vande Mataram. The first two stanzas were adopted as a national song. Other stanzas bearing reference of the nation as ‘Mother Durga’ were omitted.

(NB:: Historical Evidences are bleak for the last 3 Paragraphs)
Source:: FB Page...Bankim Chandra Chattopadhyay

--Saptarshi Chatterjee

Monday, 19 December 2016

Saturday, 17 December 2016

মনের মিতা কলকাতা

 

তিলোত্তমা না হতে পারো, তবে কলকাতা তুমি অবশ্যই কল্লোলিনী !


আমাদের কাছে তুমি— রজকিনী প্রেম, যেন নিকশিত হেম। তাই ফিরে ফিরে আসি তোমার কাছে, বার বার। তুমি একটা বদভ্যাসের নাম। এক বার ধরলে ছাড়া খুব মুশকিল। তোমার ধোঁয়া-ধুলো-পটহোল— অনেক দিনের পুরনো বিরক্তিকর অভ্যাস। অথচ তোমার রোল-কাবাব-নাটক-ফুটবল-নন্দন-বইমেলা আজও প্রথম প্রেমের মতোই অবুঝ-সবুজ। সকাল বিকেল তোমায় গালাগালি না করলে ভাত হজম হয় না পোড়া পেটে। আবার সকালের খবরের কাগজে তোমার খবর না পড়লে কফির কাপে স্বাদ চলকায় না তেমন করে! মন কেমন আনচান করে। গোপন প্রেমিকের পাঠানো প্রেমপত্র পড়ার অবৈধ সুখ যেন বাকি থেকে যায়। তাই যেখানেই যাই, যেখানেই থাকি, সব সময় বুকের মধ্যে লুকিয়ে নিয়ে বেড়াই এক টুকরো কলকাতা। চুল বাঁধে না, টিপ পরে না, মলিন বসন, নেই কোনও আভরণ, তবু কত সুন্দর— আমার কলকাতা। নিউ ইয়র্কের জনসমুদ্রে আমার সেই কলকাতাকেই খুঁজি। তাকে জিতিয়ে দিতে দামি রেস্তোরাঁ ফেলে স্ট্রিট-ভেন্ডারের দোকান থেকে খাবার কিনে খাই গড়িয়াহাটের রোল-কর্নারের সঙ্গে তুলনা করে। কোনও শেষ বিকেলের আলোয় টেমসের পাড়ে দাঁড়িয়ে আনমনা হয়ে যাই। স্বচ্ছতোয়া টেমসের জলে ঝিকিমিকি করে অন্য আর এক পূণ্যতোয়ার ঝিলমিল স্মৃতি। এক স্রোতে ভেসে যায়, একসঙ্গে উজান বায়। সাধে কি আর চার্নক সুতানুটি-গোবিন্দপুর-কলিকাতাতে ফিদা হয়েছিলেন! যুবতী গঙ্গার মুখে-বুকে টেমসের ছায়া ছবি হয়ে ভেসেছিল যে !

সবাই থাকে কাছে কাছে
তুমি আছ বুকের মাঝে
স্বপ্নডিঙা তোমার তীরে
রাতবিরাতে নোঙর করে

তবু কলকাতা থাকে কলকাতাতেই। ছলাত ছলাত ঘোলাজল বয়ে যেতে চায় তস্য পুরাতন গঙ্গার বুকে যুগসঞ্চিত পলি ঠেলে। দূরে দ্বিতীয় হুগলি সেতু থুড়ি বিদ্যাসাগর সেতুর স্যিলুয়েট হাওড়া ব্রিজের সতীন হয়ে গিয়েছে কবেই! সরীসৃপের মতো ফ্লাইওভারগুলো ঝুলতে থাকে।

প্রাগৈতিহাসিক হলুদ ট্যাক্সি গরম নিঃশ্বাস ছাড়ে। গায়ে গা লাগিয়ে দাঁড়ানো বিদেশি গাড়ির কালো জানালার কাচের আড়ালে মেশিনের ঠান্ডা হাওয়ায় কৃত্রিম সম্পর্কগুলো মোবাইলে বক বক করে অন্তহীন। রাস্তার ঠিক মধ্যিখানে থামা, ভিড়ে উপচে যাওয়া বাসের দরজায় ‘রোক্‌কে, লেডিজ’ বাজনা বাজে। জ্যাম-জমাট নরক গুলজারে তারস্বরে বাজতে থাকা শব্দের নাম শব্দব্রহ্ম। ভিড়ে ঠাসা রাজপথে স্মার্ট চকচকে এসি বাসগুলো দেখে হঠাত্ই মন নস্ট্যালজিক হয়ে ওঠে ধুলিমলিন লাল রঙের দোতলা-আড়াইতলা বাসগুলোর জন্য। রাস্তা পার হওয়ার কসরত সার্কাসে ট্রাপিজের খেলাকে হার মানাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে। হাইড্রান্টের জলে নৌকা হয়ে ভাসতে থাকে রাস্তার দোকানের এনামেলের বাসন, পাশেই অবিরাম বেচাকেনা চলছে— গরম পুরি-তরকারি, ফোলা ফোলা আটার রুটি, চপ-মুড়ি, রোল-মোগলাই এমনকী ঝোলভাতও। হাজার লোকের ভিড়েও দুপুরটাকে হঠাত্ একা করে দিয়ে এফএম-এ ভেসে আসে, ‘ম্যায় অওর মেরে তনহাই’... আদম আর ইভ সাবান মেখে স্নান করে নির্বিকার উন্মুক্ত আকাশের নীচে একই সঙ্গে পাশাপাশি। ফুটপাথের সংসারে পলিথিনের চাদরের আড়ালে শরীর আদিম খেলায় মাতে রাতের অন্ধকারে। সকালে উলঙ্গ শিশু হামা দেয় ফুটপাথ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির তলায়। জীবন, তুমি কত বাঙ্ময়!

কেউ বিবাদি বাগ যায় না। সবাই ডালহৌসি যায়। তবু মিনিবাসগুলোর গায়ে লেখা থাকে বিবাদি বাগ। লালবাড়ি, লালদীঘি, লালবাজার, হাইকোর্ট, ইডেন গার্ডেন, রাজভবন, ফোর্ট উইলিয়ামস— আজও গঙ্গার হাওয়ায় ভাতঘুম দেয়। হাসপাতালে ব্ল্যাডব্যাঙ্কের দরজায় বি-নেগেটিভ রক্তের নিলাম হয়। সেই রক্ত অজানা কোনও মারণ রোগের জীবাণুকণিকা বুকে নিয়ে বেয়ে যায় কোনও মূল্যবান ধমনীতে। মৃত্যু দিন-প্রতি বেডের ভাড়া বুঝে নিতে শেখেনি এখনও। খুচরো না থাকলে অটোয় ওঠা বারণ। সময় মতো গন্তব্য-সই ট্যাক্সি পাওয়া আর লটারি পাওয়া প্রায় সমার্থক। তবুও সকাল হয় আবার পরের দিন, শহিদ মিনারের উপর ঝুঁকে থাকা ধূসর আকাশে। অন্ধকারের রহস্যময়তায় ঘেরা সন্ধ্যা নামে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের একলা পরীটিকে ঘিরে। নন্দন, অ্যাকাডেমি, রবীন্দ্রসদন আর মোহরকুঞ্জের প্রাঙ্গনে আলো-আঁধারি ঝাউয়ের নিভৃতিতে একটু ছোঁয়া, আলতো চুমুতে সাবেকি প্রেম। সাউথ নিটি, সিটি সেন্টার, মানিস্কোয়্যার— এমন আরও ডজনখানেক মলের ফুডকোর্টে আধুনিক প্রেম অচেনা ভাষায় কথা বলে। শুধু চোখের ভাষাটাই যা চিরকালীন। কেউ রাত বেচে বারোয়ারি বিছানায়। কেউ ঘুম কেনে ইনজেকশনের নিডল্-এ।

শিউলি, শরত্— কারওরই আর হাজিরা দিতে মনে থাকে না। তবু ঢ্যাং কুড়াকুড় বাজে। শারদ-সম্মান মুড়ি-মুড়কির মতো বিক্রি হয়। ‘নেই নেই কিছু নেই, তবুও তো আছে কিছু’র মধ্যে রয়েছে ডোভার লেন মিউজিক কনফারেন্স, মার্গ সঙ্গীতের পরম্পরা বয়ে নিয়ে চলা সমঝদার কলকাতা। উত্তর-দক্ষিণের বিভাজন ঐতিহ্য মেনে অপরিবর্তনীয়ই থাকে। মেট্রোর দরজা বন্ধ হতে চায় না। এত ভিড়, এত মানুষের মুখ, মুখোশও। বাইপাসের পাশে ধূলিশয্যায় ধাপার কপি, মুলো, বেগুন। আজকাল রাস্তার মোড়ও বিক্রি হচ্ছে না কি! ব্যাঙের ছাতার মতো ইংরেজি মিডিয়াম স্কুল আর হাসপাতাল মোড়ে মোড়ে। সবচেয়ে বেশি বিক্রিত পণ্যের নাম শিক্ষা আর স্বাস্থ্য পরিষেবা। চেনা দিগন্ত হারিয়ে যেতে যেতে প্রত্যেক বার আরও একটু করে, নতুন নতুন মাথা তোলা হাইরাইজ মানচিত্রের পেছনে।

শিঙাড়া-কচুরি-জিলিপি, বড়ি-পোস্ত-পটল-কলাইশাক-কুচো মাছের বাটি চচ্চড়ি, কতবেল মাখা, মায়ের হাতের কুলের আচার, ফুচকা-চুরমুর-ঘুগনি-মোমো-এগরোল, নতুন গুড়ের রসগোল্লায় জারিত চার-পাঁচ সপ্তাহের মাপা ছুটি খতম। এয়ার ট্রাভেলের বাঁধা ওজনের চক্করে বড়জোর দু’চারখানা কবিতার বই, পুজোসংখ্যা, কিছু গানের সিডি। শুনশান রাজারহাটের চওড়া নতুন রাস্তায় টাটা সুমোয় করে ‘টিকিয়া উড়ান’ রাতদুপুরে— সুন্দর ছিমছাম নতুন টার্মিন্যাল বিল্ডিং এয়ারপোর্টে। আর এক বার পিছন ফিরে দেখা, শেষ বার, এ বারের মতো। প্রতি বছরই তো চলে যেতে হয় এক বার করে। বিরাট একটা পাখির মতো প্লেনটা ডানা ছড়িয়ে উড়ান ভরে পশ্চিমে মুখ করে। চোখের নোনা সমুদ্দুরে ঝাপসা হয়ে যেতে চায় জানালার কাচের ও পারের অন্ধকার। দূর থেকে আরও দূরে সরে যেতে থাকে অনেক নীচে তখন ঘুমিয়ে পড়া আমার সেই শহরটা।
স্বাতী মিত্র
আনন্দবাজার পত্রিকা
নিউ ইয়র্ক ২১ এপ্রিল, ২০১৫
ছবি - অর্ণব মজুমদার

--Blue Vitamin